যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
1.

অর্থনৈতিক উন্নয়নে আত্মকর্মসংস্থানের ভূমিকা

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago
যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
2.

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ

ভূমিকাঃ ভূ-পৃষ্ঠে অথবা ভূগর্ভের কোনো স্থানে সঞ্চিত খনিজ সম্পদের অবস্থান মূলত সংশ্লিষ্ট স্থানের ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য ও সময়কাল দ্বারা নির্ণীত হয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের ভূতাত্ত্বিক পরিবেশে সঞ্চিত বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদসমূহ হচ্ছেঃ প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, চুনাপাথর, কঠিন শিলা, নুড়িপাথর, গন্ডশিলা, কাচবালি, নির্মাণকার্যে ব্যবহৃত বালু, চীনামাটি,
ইটের মাটি, পিট এবং সৈকত বালি ভারি মণিক ।

তৈলকূপ, হরিপুর, সিলেটঃ দেশের একমাত্র খনিজ তেলক্ষেত্রটি আবিষ্কৃত হয় ১৯৮৬ সালে সিলেটের হরিপুরে। এ তেলক্ষেত্রে তেলের মোট মজুতের পরিমাণ প্রায় ১০ মিলিয়ন ব্যারেল যার মধ্যে উত্তোলনযোগ্য মজুতের পরিমাণ প্রায় ৬ মিলিয়ন ব্যারেল। ১৯৮৭ সালের জানুয়ারি মাসে হরিপুর তেলক্ষেত্র থেকে তেল উৎপাদন শুরু হয়। উৎপাদন শুরুর পরবর্তী সাড়ে হয় বছরে এ তেলক্ষেত্র থেকে ০.৫৬ মিলিয়ন ব্যারেল খনিজ তেল উৎপাদন করা হয়। ১৯৯৪ সালের জুলাই মাস থেকে তেল উৎপাদন স্থগিত হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞগণের মতে, হরিপুর তেলক্ষেত্রটিকে যথার্থভাবে মূল্যায়ন করা হয়নি এবং সঠিক উপায়ে মূল্যায়নকার্য পরিচালনার পর পূর্ণমাত্রায় তেল উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে ।

গ্যাসক্ষেত্রঃ কৈলাশটিলা ও ফেঞ্চুগঞ্জ গ্যাসক্ষেত্রে আরও দুটি তেলবাহী শিলাস্তরের সন্ধান পাওয়া গেলেও অর্থনৈতিকভাবে এ দুটি ক্ষেত্র থেকে তেল উৎপাদন লাভজনক হবে কিনা সে বিষয়ে এখনও সম্পূর্ণ জরিপকার্য পরিচালনা করা হয় নি। সাম্প্রতিককালে দেশে একাধিক সংখ্যক আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানি হাইড্রোকার্বন অনুসন্ধানে নিয়োজিত রয়েছে। এ সকল কোম্পানির সঙ্গে পেট্রোবাংলার আওতাভূক্ত এবং দেশের একমাত্র তেল-গ্যাস অনুসন্ধানকারী প্রতিষ্ঠান বাপেক্স সফলভাবে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে নিয়োজিত রয়েছে ।

কয়লাঃ কয়লা ১৯৫৯ সালে ভূ-পৃষ্ঠের অত্যধিক গভীরতায় সর্বপ্রথম কয়লা আবিষ্কৃত হয়।বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর (জিএসবি)-এর অব্যাহত প্রচেষ্টায় ৪টি কয়লাক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয। পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার যৌথ কোম্পানি বিএইচপি-মিনারেলস আরও একটি কয়লাখনি আবিষ্কার করলে দেশে কয়লাখনির মোট সংখ্যা দাঁড়ায় ৫টিতে। আবিষ্কৃত সকল কয়লা খনিই দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। আবিষ্কৃত পাঁচটি কয়লাখনির মধ্যে অন্যতম বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি। বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির উত্তোলনযোগ্য মজুত ৬৪ মিলিয়ন টন এবং বার্ষিক উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১ মিলিয়ন টন।

চুনাপাথরঃ চুনাপাথর ১৯৬০-এর দশকের প্রথমভাগে দেশের উত্তর-পূর্বভাগে অবস্থিত টাকেরঘাট এলাকায় চুনাপাথরের একটি ক্ষুদ্র মজুত থেকে চুনাপাথর আহরণ করে তা একটি সিমেন্ট ফ্যাক্টরীতে সরবরাহ করা হয়। প্রকৃতপক্ষে এটিই ছিল দেশের প্রথম খনি যেখান থেকে খনিজ সম্পদ আহরণ করা হয। একই সময় জিওলজিক্যাল সার্ভে অব পাকিস্তান (জিএসপি) জয়পুরহাট জেলায় ভূ-পৃষ্ঠের ৫১৫ থেকে ৫৪১ মিটার ১০০ মিলিয়ন টন মজুতবিশিষ্ট চুনাপাথরের অন্য আরেকটি খনি আবিষ্কার করে । প্রতিষ্ঠানটি তুলনামূলকভাবে অল্প গভীরতায় চুনাপাথরের মজুত অনুসন্ধানের লক্ষ্যে তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখে। জিএসপি-এর উত্তরসূরী প্রতিষ্ঠান জিএসবি ১৯৯০-এর দশকের মধ্যভাগে নওগাঁ জেলার জাহানপুর ও পরানগর এলাকায় যথাক্রমে ভূ-পৃষ্ঠের ৪৯৩ থেকে ৫০৮ মিটার ও ৫৩১ থেকে ৫৪৮ মিটার গভীরতায় চুনাপাথর আবিষ্কার করে। চুনাপাথরের এ মজুত দুটির পুরুত্ব যথাক্রমে ১৬৭৬ মিটার এবং ১৪৩২ মিটার।

কঠিন শিলাঃ কঠিন শিলা নির্মাণ সামগ্রীর সংকটপূর্ণ এ দেশে রয়েছে প্রিক্যাম্ব্রিয়ান যুগীয় গ্রানোডায়োরাইট, কোয়ার্জ ডায়োরাইট, নিস প্রভৃতি কঠিন শিলার বিশাল মজুত। জিএসবি দিনাজপুর জেলার মধ্যপাড়া নামক স্থানে ভূ-পৃষ্ঠের ১৩২ মিটার থেকে ১৬০ মিটার গভীরতায় এ সকল কঠিন শিলার মজুত আবিষ্কার করে।

পিটঃ বাংলাদেশের উত্তরপূর্ব, মধ্য ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের জলাভূমিতে পিটের মজুত রয়েছে। মোট মজুতের পরিমাণ ১ কোটি টনের বেশি। পিটের তাপোৎপাদক মান পাউন্ড প্রতি ৬০০০ থেকে ৭০০০ বিটিইউ। বাংলাদেশে গার্হস্থ্য কাজে, ইটের ভাটায়, বয়লারের জ্বালানি হিসেবে পিট ব্যবহৃত হয়।

নির্মাণ কাজের বালিঃ দেশের বিভিন্ন নদ-নদীর তলদেশে এ বালি পাওয়া যায়। প্রধাণত মাঝারী থেকে মোটা দানাদার কোয়ার্টজ সমন্বয়ে এ বালি গঠিত। দালান, সেতু, রাস্তা ইত্যাদি নির্মাণে এ বালি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।

নুড়ি পাথরঃ নুড়ি পাথর দেশের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকায় হিমালয়ের পাদদেশ বরাবর নুড়ি পাথর পাওয়া যায়। বর্ষাকালে উজান এলাকা থেকে এসব নুড়ি পাথর নদী দ্বারা বাহিত হয়ে আসে। নুড়ি পাথর মজুতের মোট পরিমাণ প্রায় ১ কোটি কিউবিক মিটার। এ মজুত উন্নয়ন কার্যক্রমে ব্যবহার করা হচ্ছে।

গন্ডশিলাঃ বাংলাদেশের বৃহত্তর রংপুর ও দিনাজপুর জেলার গন্ডশিলাসমুহ মূলত পাললিক শিলাজাত। অপরদিকে বৃহত্তর সিলেট জেলার জৈন্তাপুর ও ভোলাগঞ্জ এলাকার গন্ডশিলাসমূহের উৎসশিলা হলো আগ্নেয় বা রূপান্তরশিলা। এ সব অঞ্চল ছাড়াও সংলগ্ন পর্বতমালা থেকে উৎসারিত অসংখ্য পাহাড়ি নদীর তলদেশে ও নদীর কাছাকাছি এলাকায়ও গন্ডশিলা মজুত হয়। সিলেট, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে এইসব পাহাড়ের অধিকাংশ অবস্থিত। টেকনাফের সমভূমি অঞ্চলের তিনটি স্থানে এবং উখিয়া উপজেলার ইনানীতে গন্ডশিলা সঞ্চিত আছে ।

চীনামাটিঃ বাংলাদেশে চীনামাটির উল্লেখযোগ্য মজুত রয়েছে। ভূ-পৃষ্ঠের উপরে বা ভূ-পৃষ্ঠের সামান্য নিচে নেত্রকোণা জেলার বিজয়পুর (২৫ লক্ষ ৭ হাজার টন), শেরপুর জেলার ভুরুংগা (১৩ হাজার টন) ও চট্টগ্রাম জেলার হাইটগাঁও, কাঞ্চপুর, এলাহাবাদ (১৮ হাজার টন) এবং ভূ-পৃষ্ঠের অভ্যন্তরে দিনাজপুর জেলার মধ্যপাড়ায় (১ কোটি ৫০ লক্ষ টন) চীনামাটির মজুত আবিষ্কৃত হয়েছে। চীনামাটি বলতে মূলত কেয়োলিন কাঁদা মণিক দিয়ে গঠিত সিরামিক শিল্পে ব্যবহার্য উন্নতমানের কাঁদাকে বোঝানো হয়ে থাকে ।

উপসংহারঃ বাংলাদেশে রয়েছে বিভিন্ন রকমের প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক সম্পদ। প্রাকৃতিক সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে আমরা আরো অনেক সামনে এগিয়ে যেতে পারবো। যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
3.

আমাদের সামাজিক উৎসব

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago
যেকোনো একটি বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করুনঃ
4.

নৈতিকতা ও শিষ্টাচার

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

১৫.১০.২০১৯ 

সদর রোড, ফরিদপুর

প্রিয় শাওন,
আমার স্নেহ ও ভালোবাসা নিও। বাবা-মা'কে আমার সালাম জানিও। গতকাল বাবার চিঠিতে জানতে পারলাম যে, তোমার এস. এস. সি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। সামনে তোমার বিশাল সময়ের ছুটি রয়েছে। এ বিশাল ছুটি সঠিকভাবে ব্যয় করতে তুমি সময়টাকে কম্পিউটার শিক্ষায় কাজে লাগাতে পারো। কম্পিউটার ছাড়া আজকাল সবকিছু একেবারেই অচল বলা চলে। অফিসের কাজ থেকে আউটসোর্সিং, বিভিন্ন সায়েন্স প্রোজেক্ট বানানো, বিভিন্ন ইভেন্টের ব্যানার তৈরি, কলেজের প্রেজেন্টেশনসহ অনেক কিছুই কম্পিউটারের মাধ্যমে করা সম্ভব। আর কম্পিউটারে কিছু নির্দিষ্ট দক্ষতা অর্জন করতে পারলে কলেজ লাইফে তুমি তোমার সহপাঠীদের তুলনায় এগিয়ে থাকবে। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতা অর্জনের জন্য তুমি শহরের কোন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে কম্পিউটারের বেসিক বিষয় সমূহ শিখে নিতে পারবে।

এছাড়াও এইসব দক্ষতা অর্জনের জন্য ইন্টারনেটের ব্যবহার জানতে হবে। ইন্টারনেট তোমাকে পুরো পৃথিবীর নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসবে। এতে করে তোমার কাজ আরো সহজ ও মজাদার হয়ে উঠবে। ইন্টারনেটের অনেক কুফলও রয়েছে। তাই তোমাকে সতর্কতার সাথে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হবে এবং এর ভালো দিক গুলো তোমাকে গ্রহণ করতে হবে। বিভিন্ন ধরণের শিক্ষনীয় ওয়েবসাইট থেকে তুমি তোমার জ্ঞান ভাণ্ডারকে আরো সমৃদ্ধ করো। তোমার সফলতা ও সুস্থতা কামনা করি। চিঠির মাধ্যমে তোমার অগ্রগতি জানিও ।

ইতি
সোহাগ

সকল মানুষ একে অপরের সাথে আত্মার নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ। তাই মানুষ যখন একা একা সুখ উপভোগ করতে চায় তখন সে প্রকৃত সুখি হয় না; বরং সবাই যখন একত্রে সুখ উপভোগ করে তখনই মানুষ প্রকৃত সুখি হয়। একসাথে থাকার ই মাধ্যমেই মানুষ প্রকৃত সুখি হতে পারে।

How are real friends? Their number is very small. There come many friends in the days of prosperity. They are not only greedy of money but selfish also. A real friend stands by his friend in weal and woe and the proverb goes 'a friend in need is a friend indeed'.

= প্রকৃত বন্ধুরা কেমন? তাদের সংখ্যা খুবই কম। সুখ-সমৃদ্ধির দিনে অনেক বন্ধু এসে হাজির হয়। তারা শুধু অর্থলোভীই নয় বরং স্বার্থপরও। একজন প্রকৃত বন্ধু সুখে দুঃখে তার বন্ধুর পাশে দাড়ায় এবং প্রবাদ আছে “প্রয়োজনের সময়ের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু।"

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা বানানের পাঁচটি নিয়মঃ

১. তৎসম অর্থাৎ বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত অবিকৃত সংস্কৃত শব্দের বানান যথাযথ ও অপরিবর্তিত থাকবে ।
২. যে সব তৎসম শব্দে ই, ঈ বা উ, ঊ উভয়ই শুদ্ধ, সেসব শব্দে কেবল ই বা উ এবং তার -কার চিহ্ন ই-কার, উ-কার ব্যবহৃত হবে । যেমনঃ কিংবদন্তি। 
৩. রেফ-এর পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না। যেমন: অৰ্চনা; অর্জন।
৪. সন্ধির ক্ষেত্রে ক খ গ ঘ পরে থাকলে পদের অন্তস্থিত ম স্থানে অনুস্বার হবে। যেমনঃ অহম + কার = অহংকার ।
৫. শব্দের শেষে বিসর্গ থাকবে না।

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

যেসব অব্যয় বা অব্যয়সূচক শব্দাংশ আলাদাভাবে অর্থপূর্ণ শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয় না, কিন্তু ধাতু বা ধাতুনিষ্পন্ন শব্দের পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে তাদেরকে উপসর্গ বলে। যেমন: 'আড়' একটি উপসর্গ, যার নিজস্ব কোন অর্থ নেই। কিন্তু এটি যখন ‘চোখ' এর আগে বসবে তখন একটি নতুন শব্দ ‘আড়চোখ' তৈরি করে, যার অর্থ ‘বাঁকা চোখে’।

বাংলা ভাষায় উপসর্গের চারটি কাজ নিম্নরূপঃ 
১. শব্দের অর্থের পূর্ণতা সাধিত হয়। যেমন: ভাত (আলোকিত) থেকে প্রভাত (যখন প্রচুর পরিমাণে আলোকিত হয়)। পুষ্টি থেকে পরিপুষ্টি ইত্যাদি ।
২. নতুন অর্থবোধক শব্দ তৈরি হয়। যেমন: হার থেকে প্রহার, আহার, বিহার ইত্যাদি । 
৩. শব্দের অর্থের সম্প্রসারণ ঘটে। যেমন: তাপ থেকে প্রতাপ, প্রভাব ইত্যাদি।
৪. শব্দের অর্থের পরিবর্তন ঘটে। যেমন: কাজ থেকে অকাজ, কুকাজ ইত্যাদি ।

বানানগুলো শুদ্ধ করুনঃ
11.

দূর্গতী

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

দূর্গতী = দুর্গতি

বানানগুলো শুদ্ধ করুনঃ
12.

পুরুষ্কার

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

পুরুষ্কার = পুরস্কার

বানানগুলো শুদ্ধ করুনঃ
13.

বিদ্যান

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

বিদ্যান = বিদ্বান

বানানগুলো শুদ্ধ করুনঃ
14.

কর্ণেল

Created: 5 months ago | Updated: 6 hours ago

কর্ণেল = কর্নেল

বানানগুলো শুদ্ধ করুনঃ
15.

রুঘ্ন

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

রুঘ্ন = রুগ্ন

যে কোনো তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিনঃ
16.

'পদ্ম' অথবা 'পানি'-র পাঁচটি সমার্থক শব্দ লিখুন।

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

'পদ্ম' অথবা 'পানি'-র পাঁচটি সমার্থক শব্দ হলোঃ 

পদ্মঃ সরোজ, কমল, পঙ্কজ, শতদল, উৎপল।

পানিঃ সলিল, অম্বু, জল, বারি, উদক।

অর্থ নির্ণয় করে বাগধারা দিয়ে বাক্য তৈরি করুনঃ
17.

ষোলো আনা

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

ষোলো আনা (পুরোপুরি): লেখা পড়া জানা না থাকলে জীবনটা ষোল আনাই বৃথা।

অর্থ নির্ণয় করে বাগধারা দিয়ে বাক্য তৈরি করুনঃ
18.

মাকাল ফল

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

মাকাল ফল (অন্তঃসারশূন্য): দেখতে সুদর্শন হলেও রহিম আসলে একটা মাকাল ফল ।

অর্থ নির্ণয় করে বাগধারা দিয়ে বাক্য তৈরি করুনঃ
19.

বিষবৃক্ষ

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

বিষবৃক্ষ (অনাচারের উৎস): সমাজ থেকে দুর্নীতির বিষবৃক্ষ তুলে ফেলতে হবে।

অর্থ নির্ণয় করে বাগধারা দিয়ে বাক্য তৈরি করুনঃ
20.

তাসের ঘর

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

তাসের ঘর (ক্ষণস্থায়ী বস্তু): ওদের মধ্যে এত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক কিন্তু সামান্য স্বার্থের টানাপোড়নেই বন্ধুত্ব তাসের ঘরের মত ভেঙে গেল ।

অর্থ নির্ণয় করে বাগধারা দিয়ে বাক্য তৈরি করুনঃ
21.

ছা-পোষা

Created: 5 months ago | Updated: 1 week ago

ছা-পোষা (অত্যন্ত গরিব): ছা-পোষা লোকদের কোনো শখ থাকতে নেই।

Related Sub Categories