সন্ধি বিচ্ছেদ কর:
1.

অত্যন্ত

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

অত্যন্ত = অতি + অন্ত।

সন্ধি বিচ্ছেদ কর:
2.

ইত্যাদি

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

ইত্যাদি = ইতি + আদি।

সন্ধি বিচ্ছেদ কর:
3.

প্রতূষ

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

প্রতূষ = প্রতি + ঊষ।

সন্ধি বিচ্ছেদ কর:
4.

স্বল্প

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

স্বল্প = সু + অল্প

সন্ধি বিচ্ছেদ কর:
5.

অন্বেষণ

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

অন্বেষণ = অনু + এষণ

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুন:
6.

অগ্নিশর্মা

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

অগ্নিশর্মা (অত্যন্ত রেগে যাওয়া) = যেখানে সেখানে অন্ত অগ্নিশর্মা হলে কপালে দুর্ভোগ আছে, জেনে রেখ।

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুন:
7.

আদায় কাঁচকলায়

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

আদায় কাঁচকলায় (শত্রুতা) = তার সঙ্গে আমার আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক, সে আমার শত্রু।

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুন:
8.

ইতর বিশেষ

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

ইতর বিশেষ (পার্থক্য) = পড়া-লেখা, রূপে-গুণে রহিমা ও ফাহিমার মধ্যে ইতরবিশেষ নেই ।

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুন:
9.

উত্তম মধ্যম

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

উত্তম মধ্যম (প্রহার, পিটুনি) = গৃহস্থ চোরটাকে উত্তম মধ্যম দিয়ে ছেড়ে দিল।

বাগধারাগুলোর অর্থ লিখুন:
10.

কথার কথা

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

কথার কথা (গুরুত্বহীন কথা) = কারও মনে আঘাত দেওয়ার জন্য একথা বলিনি, এটা একটা কথার কথা।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় = ওষধি।

এক কথায় প্রকাশ:
12.

মৃতের মত অবস্থা যার।

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

মৃতের মত অবস্থা যার = মুমূর্ষু।

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

যা নিবারণ করা কষ্টকর = দুর্নিবার।

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে = প্রত্যুৎপন্নমতি।

Created: 3 months ago | Updated: 6 hours ago

যা পূর্বে দেখা যায়নি = অদৃষ্টপূর্ব।

বিপরীত শব্দ লিখুন:
16.

বাদী

Created: 3 months ago | Updated: 6 hours ago

বাদী = বিবাদী।

বিপরীত শব্দ লিখুন:
17.

অগ্র

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

অগ্র = পশ্চাৎ

বিপরীত শব্দ লিখুন:
18.

অনুকূল

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

অনুকূল = প্রতিকূল।

বিপরীত শব্দ লিখুন:
19.

অনুরাগ

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

অনুরাগ = বিরাগ।

বিপরীত শব্দ লিখুন:
20.

গরিষ্ট

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

গরিষ্ট = লঘিষ্ঠ ।

বানান শুদ্ধ করুনঃ
21.

শ্রদ্ধাঞ্জলী

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

শ্রদ্ধাঞ্জলী = শ্রদ্ধাঞ্জলি।

বানান শুদ্ধ করুনঃ
22.

সমিচিন

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

সমিচিন = সমীচীন।

বানান শুদ্ধ করুনঃ
23.

দন্দ

Created: 3 months ago | Updated: 2 days ago

দন্দ = দ্বন্দ্ব

বানান শুদ্ধ করুনঃ
24.

চাকরিজিবী

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

চাকরিজিবী = চাকরিজীবী।

বানান শুদ্ধ করুনঃ
25.

নূনতম

Created: 3 months ago | Updated: 3 days ago

নূনতম = ন্যূনতম ।

মূলভাবঃ মানবজীবন সংক্ষিপ্ত কিন্তু এ সংক্ষিপ্ত জীবনে কিছু মানুষ এমন কিছু কীর্তি করে যায় যার জন্য সে সারাজীবন মানুষের মনে বেচে থাকে। যে কারণে দৈহিক বিনাশ ঘটলেও কীর্তিমান ব্যক্তি মানুষের মনে অমরত্ব লাভ করে। 

ভাব-সম্প্রসারণঃ মানবজীবন ক্ষণস্থায়ী কিন্তু কর্মময়। জীবনে প্রকৃত সুখ ও সব কার্যাবলি, এ কর্মের মধ্যেই নিহিত। ধরিত্রীর অবারিত আলো বাতাসের সাথে মিলে যথাসাধ্য কাজ করে চলাই তার কাজ। এ সুন্দর পৃথিবীতে মহান আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তিনি কখনো মানুষকে বিপথগামী করেন নি, মানুষকে এ সুন্দর সুশৃঙ্খল ও মহৎ উদ্দেশ্য নিয়েই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। মানুষ কর্মের মাধ্যমেই তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত অতিবাহিত করবে। কিন্তু এ কর্ম হবে সত্য ও সুন্দরের পথে । কীর্তিমান মানুষ জগতের জ্যোতি হয়ে বেঁচে থাকেন যুগ-যুগান্তর ধরে। আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে বহু জ্ঞানের অধিকারী করেছেন। তারা যদি এ জ্ঞানকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারে তবে অমরত্ব লাভ করবে। যেসব লোক সুপথে কর্মের মধ্য দিয়ে জীবনকে পরিচালিত করে তারা জীবনে অনেক সুখী সমৃদ্ধশালী হতে পারে; ফলে কর্মময় ক্ষণস্থায়ী জীবন হয় সার্থক ও সত্য। কর্মবিমুখ ব্যক্তিকে সাধারণত সবাই অলস বলে আখ্যায়িত করে। অলস মানুষ ঘুণে ধরা কাঠ ও মরিচা ধরা লাহোর মতো। তারা সমাজে অপাংক্তেয় হিসেবেই চিহ্নিত। হাদিসে রয়েছে, 'অলস মানুষের মাথা শয়তানের আড্ডাভূমি'। কর্মবিমুখতার জন্য বর্তমান সমাজে অনেক যুবক কালোবাজারি, মদ্যপায়ী, সন্ত্রাসী হয়ে পড়েছে। তাদেরকে কর্মসাগরে উদ্বুদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন। লেখকের ভাষায় “কর্মের গভীর মন্ত্রে উদ্ভাসিত হয়ে মানুষের কল্যাণার্থে জীবনকে পরিচালিত করাই জীবনের প্রকৃত সুখ।" অনেক সাধারণ ঘরের সন্তান কর্মগুণে পৃথিবীর বুকে অমর হয়ে আছেন। মানুষ তার বয়েসর ওপর ভিত্তি করে বাঁচে না। কর্মের মধ্যেই তার বেঁচে থাকা সার্থক হয়। সাধনায় সফল কৃতিত্ব লাভ করা যায়। মহান আল্লাহ্ তা'আলা বলেন, 'তোমাদের কর্মফল তোমরা একদিন ভোগ করবেই'। এ বাণীটি কর্মকেই বড় করে, কেননা বয়সে মানুষ স্মরণীয় হয় না। বড় হওয়া এবং স্মরণীয় হওয়ার মাধ্যম হলো কর্ম। কর্মই মানবজীবনের সুখ ও সমৃদ্ধি এনে দিতে পারে। 

মন্তব্য: আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষণকে কাজে লাগানো দরকার। পৃথিবীতে কিছু কীর্তি রাখার প্রচেষ্টা করা মানবতার সত্যিকারের প্রকাশ ।কারন মানুষ বাচে তার কর্মের মধ্যে।

Related Sub Categories