ইতিহাসের বাঁক নির্ধারণে ৭ই মার্চের বজ্রকণ্ঠ ভাষণ
মেট্রোরেল প্রকল্প ও অগ্রসর বাংলাদেশ
মেট্রো রেল মূলত একটি দ্রুত পরিবহণব্যবস্থা যা বিশ্বের অনেক বড় শহরে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় গণপরিবহণের জন্য ‘ঢাকা মেট্রো রেল’ হলো ‘জাইকা’-এর অর্থায়নে একটি সরকারি প্রকল্প। প্রকল্পটি রাষ্ট্রায়ত্ত ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) পরিচালনা করছে। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের একটি সমীক্ষা অনুসারে, ২০০৪ সালে ঢাকার রাস্তায় যানবাহনের গড় গতি ছিল প্রায় ২১ (২১.২ কিমি/ঘণ্টা), কিন্তু ২০১৫ সালে তা ৬ (৬.৮ কিমি/ঘণ্টা) এ নেমে আসে। ফলস্বরূপ, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বাসে যেতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টার বেশি। মেট্রোরেলে উত্তরা থেকে মতিঝিল পৌঁছাতে সময় লাগবে মাত্র ৪০ মিনিট। এটি প্রত্যাশিত যে এ ধরনের পরিবহণ মানুষের জীবনধারা পরিবর্তন করে এবং তাদের উৎপাদনশীল সময় বৃদ্ধি করে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশে মেট্রোরেল চালু করার জন্য সরকার ‘ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট' নামে একটি প্রকল্পের ধারণা নিয়ে কাজ করছিল । অবশেষে ২০১২ সালের ডিসেম্বরে, ‘ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট' বা 'মেট্রো রেল' প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) দ্বারা অনুমোদিত হয়। প্রকল্পের জন্য মোট ৫টি রুট লাইন প্রস্তাব করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে এমআরটি লাইন ১, ২, ৪, ৫ এবং ৬। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) এর অর্থায়নে ‘দ্য ঢাকা আরবান ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক ডেভেলপমেন্ট সার্ভে (ডিএইচইউটিএস ১)' মূল্যায়ন করা হয় এবং ‘এমআরটি লাইন-৬' নামে মেট্রো রেলের জন্য প্রথম এমআরটি রুট নির্বাচন করা হয়। প্রকল্পের মোট ব্যয় আনুমানিক ২.৮২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে জাইকা ০.০১ শতাংশ সুদের হারে প্রায় ৭৫ শতাংশ বা ২.১৩ বিলিয়ন ডলার প্রদান করছে । বাকি ২৫ শতাংশ তহবিল দেবে বাংলাদেশ সরকার । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জুন ২০১৬ সালে নির্মাণ কাজের সূচনা করেন । প্রাথমিকভাবে, ‘এমআরটি লাইন ৬'-এর দৈর্ঘ্য ২০.১ কিলোমিটার হিসাবে প্রস্তাব করা হয়েছিল, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত, যা পরে কমলাপুর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়, যার ফলে রুটটির দৈর্ঘ্য আরও ১.১৬ কিলোমিটার বৃদ্ধি পায়। এটির মোট দৈর্ঘ্য হবে ২১.২৬ কিমি.। রুটে মোট ১৭টি স্টেশন থাকবে এবং রুটে ২৪টি ট্রেন সেট চলবে। ২৯ আগস্ট ২০২১-এ, প্রথম ট্রায়াল রান দিয়া বাড়ি থেকে উত্তরা পর্যন্ত পরিচালিত হয়। মেট্রোরেল উত্তরা-আগারগাঁও রুটে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করবে। প্রকল্পটি সম্পূর্ণ হলে, সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রো রেলে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৬০,০০০ যাত্রী বা প্রতিদিন ৯৬০,০০০ জন যাত্রী যাতায়াত করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।।
যানজটের কারণে বাংলাদেশে ব্যাপক অর্থনৈতিক ক্ষতি হয় । ২০১৮ সালে পরিচালিত বুয়েটের একটি সমীক্ষা অনুসারে, ঢাকা শহরের যানজটের জন্য বার্ষিক ৪.৪ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়, যা জাতীয় বাজেটের ১০ শতাংশ এর বেশি। ২০১৭ সালের বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকায় যানজটের কারণে প্রতিদিন ৩.৮ মিলিয়ন কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। নষ্ট কর্মঘণ্টার মূল্য বিবেচনায় নিলে ক্ষতির পরিমাণ ব্যাপক আকার ধারণ করে যা জাতীয় অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করে। দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেনের মতে, ঢাকার যানজট ৬০ শতাংশ কমাতে পারলে বাংলাদেশ ২.৬ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করতে পারে। এ ছাড়া ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন অনুসারে, মেট্রো রেল প্রকল্পটি প্রতি বছর ২.৪ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করবে যা জাতীয় জিডিপির ১.৫ শতাংশ এর সমান। তা ছাড়া মেট্রো রেল ঢাকার ১৫ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের জন্য যাতায়াত সহজ করবে এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকে গতিশীল করবে, যা অর্থনীতিতে একটি বড় ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করবে।
মেট্রো রেল পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রচুর লোকবলের প্রয়োজন হবে, যা বাংলাদেশে অনেক কাজের সুযোগ তৈরি করবে। ইউএনবির মতে, প্রতিটি মেট্রো রেলস্টেশনে একটি অপারেটিং রুম, টিকিট কাউন্টার, লাউঞ্জ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট, প্রার্থনার স্থান, অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা, এসকেলেটর, লিফট এবং আরও অনেক কিছু থাকবে। কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে নতুন কর্মচারী নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। তা ছাড়া, স্টেশনগুলোর আশপাশের বাণিজ্যিক কেন্দ্রগুলোতে ব্যবসা পরিচালনার জন্য একদল কর্মীর প্রয়োজন হবে। এসব কর্মসংস্থান আর্থিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি করবে এবং শেষ পর্যন্ত জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখবে।
মেট্রো রেলের কারণে, ট্রানজিট ব্যবস্থা বাড়বে এবং স্টেশনগুলোর আশপাশে অসংখ্য ব্যক্তিগতভাবে পরিচালিত ব্যবসা গড়ে উঠবে। তদ্ব্যতীত, উন্নত পরিবহণ পরিকাঠামোর কারণে, নতুন সংস্থাগুলো বিকাশের সুযোগ পাবে, অন্যদিকে বর্তমান ব্যবসাগুলো উপকৃত হবে। সামগ্রিকভাবে, স্টেশন এবং রুটের কাছাকাছি স্থাপন করা এ ব্যবসাগুলো দেশের জিডিপিতে যথেষ্ট অবদান রাখবে।
পিক আওয়ারে বাস না পাওয়া, অতিরিক্ত ভিড়, অল্প ব্যবধান, বাস কর্মচারীদের দুর্ব্যবহার ইত্যাদি কারণে ঢাকা শহরের মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ে। ট্যাক্সি এবং সিএনজি ছিল বাসের বিকল্প। কিন্তু অতিরিক্ত ভাড়া, ‘মিটার ভাড়া' ব্যবহার না করার প্রবণতা, যাতায়াতের অনুরোধ কমে যাওয়া, সিএনজিতে ছিনতাই ও মলম পার্টির উৎপাত এবং চালকদের দুর্ব্যবহার জনগণের জন্য সীমাহীন দুর্ভোগ সৃষ্টি করে ।
ঢাকাবাসীর যাতায়াতের একটি সুবিধাজনক মাধ্যম হবে মেট্রোরেল। কারণ এটি প্রচুর যাত্রী বহন ক্ষমতাসহ একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবহণ সুবিধা প্রদান করবে, এটি প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৬০,০০০ যাত্রী বহন করবে এবং প্রতি ৪ মিনিটে প্রতিটি স্টেশনে একটি ট্রেন যাতায়াত করবে। তা ছাড়া, বিদ্যমান গণপরিবহণ ব্যবহারে নারীরা প্রায়ই হয়রানির সম্মুখীন হন। এর মধ্যে রয়েছে পিক টাইমে দীর্ঘ অপেক্ষার সময়, শারীরিক বা মৌখিক হয়রানি, আসনের স্বল্পতা, নিরাপদে বাসে উঠা বা নামা এবং উপযুক্ত পরিবহন খোঁজা। এসব কারণে নারীরা বিদ্যমান পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম ব্যবহারে অনীহা প্রকাশ করছে। সুতরাং, তারা মেট্রো রেলে ভ্রমণে আরও আগ্রহী হবে। ফলে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বাড়বে ।
মেট্রো রেল আমাদের দেশের জনসংখ্যাকে প্রযুক্তিগত অগ্রগতির একটি নতুন যুগে আবদ্ধ করবে। উন্নত দেশগুলোয় মেট্রো রেল এবং অন্যান্য পাবলিক ট্রান্সপোর্টেশন মাধ্যমগুলোকে একত্রিত করে একটি উন্নত রুট সিস্টেম তৈরি করা হয়েছে যাতে মানুষ শুধু একটি পেমেন্ট কার্ডের মাধ্যমে তাদের গন্তব্যে ভ্রমণ করতে পারে। বাংলাদেশে এরই মধ্যে মেট্রোরেলে ব্যবস্থা তৈরি করা হচ্ছে। সিস্টেমটি ধীরে ধীরে সব ধরনের পাবলিক ট্রান্সপোর্টে প্রসারিত করা যেতে পারে। এটি দেশের পরিবহন ব্যবস্থায় ডিজিটালাইজেশন আনার পাশাপাশি ধীরে ধীরে নগদবিহীন অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল ও প্রতিকার ।
২৮.০৬.২০২২
কলেজ ছাত্রাবাস, ঢাকা
প্রিয় রফিক,
আশা করি আল্লাহর অশেষ দয়ায় ভালো আছো। আমি আল্লাহ পাকের রহমতে ভালো আছি। করোনাভাইরাসের বিস্তার এবং প্রাণহানি নিয়ে বিশ্বজুড়ে বেড়েই চলেছে। বিশ্বজুড়ে প্রচুর মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন এবং মৃতের সংখ্যা অগণিত । তাই নিজেকে কিভাবে এই ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখবে তা নিয়ে আজ তোমাকে লিখছি ।
গণপরিবহন এড়িয়ে চলা কিংবা সতর্কতার বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বাস, ট্রেন কিংবা অন্য যে কোন ধরণের পরিবহনের হাতল কিংবা আসনে করোনাভাইরাস থাকতে পারে। সেজন্য যে কোন পরিবহনে চলাফেরার ক্ষেত্রে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করা এবং সেখান থেকে নেমে ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করবে। যেসব জায়গায় মানুষ বেশি জড়ো হয় সেসব স্থান এড়িয়ে চলবে কিংবা বাড়তি সতর্কতা মেনে চলবে। ব্যাংক নোট বা টাকায় নানা ধরণের জীবাণুর উপস্থিতি শনাক্ত করার ঘটনা নতুন নয়। এমনকি ব্যাংক নোটের মাধ্যমে সংক্রামক নানা রোগ ছড়িয়ে পড়ার কথাও বলেন বিশেষজ্ঞরা। করমর্দন এবং কোলাকুলির মাধ্যমেও করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে। তুমি যে ব্যক্তির সাথে কোলাকুলি এবং করমর্দন করছেন, তিনি যদি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন তাহলে সেটি তোমার দেহে সংক্রমিত হতে পারে। হাত না ধুয়ে নিজের মুখমণ্ডল স্পর্শ করবে না। এটি হলে ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে ।
আজ আর না । ভালো থেকো। বাবা মাকে সালাম দিও।
ইতি
তোমার বড় ভাই
লিসান
বিশ্ব একটি বড় পাঠশালা। এখানে প্রতিটি মানুষই ছাত্র। যুগ যুগ ধরে বিশ্বের এই মহাপাঠশালা থেকেই মানুষ অর্জন করেছে অভিজ্ঞতালব্ধ বিপুল জ্ঞান ।
We are the inhabitants of an independent country. Freedom is the right of man. But no nation can achieve it without effort. Again, the people of a country must be determined to defend it. It is secret duty of every citizen to defend the freedom of his motherland.
= আমরা একটি স্বাধীন দেশের অধিবাসী। স্বাধীনতা ব্যক্তির অধিকার। কিন্তু, কোনো দেশই চেষ্টা ছাড়া এটি অর্জন করতে পারে না। আবার, একটি দেশের জনগণকেও এটি রক্ষায় কাজ করতে হয়। দেশের স্বাধীনতা রক্ষা প্রত্যেক নাগরিকের একটি গোপন দায়িত্ব
বিরাম চিহ্ন বলতে কী বুঝায়? ব্যাকরণে এর প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করুন।
বাক্যের অর্থ সুস্পষ্টভাবে বোঝার জন্য বাক্যের মধ্যে বা বাক্যের সমাপ্তির কিংবা বাক্যে আবেগ (হর্ষ, বিষাদ), জিজ্ঞাসা ইত্যাদি প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে বাক্য গঠনে যে ভাবে বিরতি দিতে হয় এবং লেখার সময় বাক্যের মধ্যে তা দেখবার জন্য যে সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়, তা-ই যতি বা বিরাম বা ছেদচিহ্ন।
বিরাম চিহ্ন ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তাঃ (
ক) বাক্যের অর্থ যথাযথরূপে প্রকাশ করা। (খ) বাক্যের পদগুলো নির্দিষ্ট ছক বা রীতি অনুযায়ী সাজিয়ে তোলা। (গ) বাক্যের পদ বিন্যাসের সঙ্গে সঙ্গতি স্থাপন করা। (ঘ) বাক্যের পদগুলোর মধ্যে ভাবের সঙ্গতি
রক্ষা করা। (ঙ) বক্তার অর্থবহ বাক্য শ্রোতার নিকট নির্দিষ্ট ভাবে পৌঁছে দেওয়া।
প্রত্যয়যোগে কীভাবে শব্দ গঠিত হয়? উদাহরণসহ ৫টি নিয়ম আলোচনা করুন।
প্রত্যয়যোগে ৫টি শব্দ গঠন হলোঃ
অ-প্রত্যয় | অন্-প্রত্যয় | অক-প্রত্যয় | আই-প্রত্যয় | আ-প্রত্যয় |
√ধর্ + অ = ধর | √কাঁদ + অন = কাঁদন | √মুড় + অক = মোড়ক | √চড়ু + আই = চড়াই | √পড় + আ = পড়া |
উদাহরণসহ সন্ধি ও সমাসের ৫টি পার্থক্য লিখুন।
সন্ধি ও সমাসের মধ্যে পার্থক্যঃ
পাশাপশি দুটি ধ্বনি বা বর্ণের মিলনকে সন্ধি বলে। | পরস্পর অর্থসংগতিপূর্ণ দুই বা ততোধিক পদ মিলে এক পদে পরিণত হওয়াকে সমাস বলে। যেমনঃ সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন। |
সন্ধিতে প্রতিটি শব্দের অর্থ বজায় থাকে। | সমাসে কখনো পূর্বপদ, কখনো পরপদ, কখনো উভয় পদ ও কখনো অন্য পদের অর্থ প্রাধান্য পায়। যেমনঃ চাঁদের ন্যায় মুখ = চাঁদমুখ। |
সন্ধির মিলন মূলত উচ্চারণগত বা ধ্বনির মিলন । সন্ধিতে পদের বিভক্তি লোপ পায় না, বরং সংকুচিত হয়। | সন্ধির মিলন মূলত উচ্চারণগত বা ধ্বনির মিলন । সন্ধিতে পদের বিভক্তি লোপ পায় না, বরং সংকুচিত হয়। সমাসে |
সন্ধিতে শব্দগুলো ক্রমপরিবর্তিত না হয়ে যুক্ত হয়। | সমাসে সাধারণত পূর্বপদের বিভক্তি চিহ্ন লোপ পায়। যেমনঃ দুঃখকে প্রাপ্ত = দুঃখপ্রাপ্ত । |
সন্ধিতে দুই বর্ণের মধ্যে যোগ চিহ্ন (+) ব্যবহার করতে হয়। | সমাসে পদক্রম বিভিন্ন সময় নানা রূপ ধারণ করে। |
সন্ধির মিলন মূলত উচ্চারণগত বা ধ্বনির মিলন । | সমাসে দুই পদের মধ্যে অব্যয় পদ ব্যবহৃত হয়। |