শর্করার চাহিদা নির্ভর করে—
i. বয়স
ii. দেহের ওজন
iii. উচ্চতা
নিচের কোনটি সঠিক?
আমিষ গঠিত হয়—
i. অক্সিজেন ও ক্লোরিন দিয়ে
ii. কার্বন ও হাইড্রোজেন দিয়ে
iii. সালফার ও নাইট্রোজেন দিয়ে
দেহে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিডের অভাব ঘটলে -
i. বমি বমি ভাব হয়
ii. মূত্রে জৈব এসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়
iii. দেহে নাইট্রোজেনের ভারসাম্য বজায় থাকে না
সম্পূর্ণ অংশই দেহে বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণে কাজ করে—
i. সামুদ্রিক মাছ
ii. মায়ের দুধ
iii. ডিম
দেহে আমিষের অভাবজনিত শিশুদের রোগ –
i. কোয়াশিয়রকর
ii. মেরাসমাস
iii. আমাশয়
মেরাসমাস রোগের লক্ষণ -
i. পেট বড় হওয়া
ii. দেহের বৃদ্ধি বন্ধ হওয়া
iii. ত্বক খসখসে হয়ে ঝুলে পড়া
প্রোটিনের অভাবে বয়স্কদের-
i. রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়
ii. রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়
iii. পেট বড় হয়
সোহাগের রোগটি প্রতিরোধ করতে প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে -
i. আনারস, পেয়ারা, আমড়া
ii. লেবু, ফুলকপি, আমলকি
iii. কমলা লেবু, বাঁধাকপি, টমেটো
সাবুর খাদ্য তালিকায় খাবারগুলো—
i. দেহ গঠনে সাহায্য করে
ii. শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে
iii. দেহের ক্ষয়পূরণ করে
উদ্দীপকের খাদ্যের অভাবে তানিয়ার -
i. চোখ সম্পূর্ণ অন্ধ হয়ে যেতে পারে
ii. চোখের কর্নিয়ার আচ্ছাদন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে
iii. চোখের পানি পড়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে
গালিবের খাবারগুলো -
i. দেহের বৃদ্ধি সাধন করে
নিচের কোন সঠিক?
যে খাদ্যগুলোর অভাবে রাজুর এ রোগ হয়েছে -
i. মাছ, মাংস ও পনির
ii. আলু, বাদাম ও ছোলা
iii. লিচু, তরমুজ ও আনারস
স্নেহ পদার্থ পরিপাক হয়ে পরিণত হয় -
i. অ্যামাইনো এসিড
ii. ফ্যাটি এসিড
iii. গ্লিসারল
অসম্পৃক্ত চর্বি জাতীয় এসিড বেশি পাওয়া যায় -
i. সয়াবিন তেলে
ii. তিলের তেলে
iii. ভুট্টার তেলে
উৎকৃষ্টতর স্নেহজাতীয় খাদ্য—
i. মেয়নিজ
ii. ডালডা
iii. কাসুন্দি
আমাদের দেহে তাপ উৎপন্ন হয় -
i. আমিষ থেকে
ii. পানি থেকে
iii. স্নেহ থেকে
দুই ভাইয়ের দেহের শক্তি ব্যয় হয় -
i. দেহের অভ্যন্তরীণ কাজে
ii. পরিশ্রমের কাজে
iii. অক্সিজেন গ্রহণে
অনল ও তমালের তাপশক্তির প্রয়োজন নির্ভর করে—
i. তাদের বয়সের ওপর
ii. দৈহিক উচ্চতার ওপর
iii. দৈহিক ওজনের ওপর
উদ্দীপকের খাদ্যগুলোর অভাবে বয়স্কদের ক্ষেত্রে—
i. হাড় দুর্বল হয়ে যায়
ii. ত্বক চুলকায় এবং ঘা হয়
iii. বুকের হাড় বেঁকে যায়
রাফিদের রোগ প্রতিরোধে যেসব খাবার প্রয়োজন সেগুলো হলো-
i. যকৃত, ভোজ্যতেল, গাজর
ii. লেবু, ফুলকপি, পেয়ারা
iii. টমেটো, আমড়া, আনারস
রহিমের রোগটির প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসাবে -
i. শিশুকাল থেকে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার দিতে হবে
ii. আয়োডিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে
iii. শিশুদের কিছুক্ষণ রোদে খেলার ব্যবস্থা করতে হবে
রাহেলা বেগমের ছেলের রোগটি প্রতিকারে যে খাবারগুলোর খাওয়া প্রয়োজন তা হলো—
i. ঘি
ii. চর্বি
iii. লেবু
দেহে ভিটামিনের কাজ -
i. দৃষ্টি শক্তি স্বাভাবিক রাখা
ii. বিভিন্ন সংক্রামক রোগ থেকে দেহকে রক্ষা করা
iii. দেহের পুষ্টি ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করা
স্নেহ জাতীয় পদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন হলো -
i. ভিটামিন-এ
ii. ভিটামিন-ডি
iii. ভিটামিন কে
ভিটামিনের উৎস হলো—
i. গাছের সবুজ পাতা
ii. হলুদ ও সবুজ বর্ণের সবজি
iii. ফল ও বীজ
প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-এ পাওয়া যায় -
i. মাছের তেল থেকে
ii. প্রাণিজ স্নেহে
iii. পেয়ারাতে
ক্যারোটিন সমৃদ্ধ শাকসবজি হলো –
i. গালংশাক, পুঁইশাক
ii. লালশাক, টমেটো
iii. গাজর, মিষ্টিকুমড়া
রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুকে খাওয়ানো উচিৎ -
i. সবুজ শাক-সবজি
ii. টক জাতীয় ফল
iii. রঙিন ফলমূল
জেরপথালমিয়া রোগের লক্ষণ হলো—
i. চোখ শুকিয়ে যাওয়া
ii. চোখে আলো সহ্য না হওয়া
iii. স্বল্প আলোতে দেখতে না পাওয়া
রিবোফ্লাবিন অংশ নেয়-
i. অ্যামাইনো এসিডের বিপাক ক্রিয়ায়
ii. ফ্যাটি অ্যাসিডের বিপাক ক্রিয়ায়
iii. কার্বোহাইড্রেটের বিপাক ক্রিয়ায়
উপরের খাদ্যগুলোর কাজ হলো—
i. দৃষ্টিশক্তি স্বাভাবিক রাখা
ii. খাদ্যদ্রব্য পরিপাক করা
iii. দাঁতের কাঠামো গঠন করা
উদ্দীপকের খাদ্যের অভাবে -
iii. সর্দি, কাশি হতে পারে