ভিটামিন 'সি' বেশি থাকে -
i. কাঁচা সবজিতে
ii. পাকা ফলে
iii. কাঁচা ফলে
নিচের কোনটি সঠিক?
প্রাপ্ত বয়স্কদের দেহে ভিটামিন সি-এর অভাব প্রকট হলে -
i. হাড়ের গঠন শক্ত ও মজবুত হতে পারে না
ii. ত্বক খসখসে হয়ে যায়
iii. ত্বকে ঘা হলে সহজেই শুকিয়ে যায়
স্কার্ভি রোগে—
i. মাড়ি ফুলে নরম হয়ে যায়
ii. দাঁতের গোড়া থেকে রক্ত পড়ে
iii. পায়ের গিট ফলে যায়
ভিটামিন C এর অভাবজনিত রোগ হলো—
i. স্কার্ভি
ii. ঠান্ডা ও কাশি
iii. রিকেটস
ভিটামিন 'ডি' মানবদেহে—
i. দাঁতের কাঠামো গঠন করে
ii. অন্ত্রে ক্যালসিয়াম শোষণ বাড়ায়
iii. রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
রিকেটস রোগের লক্ষণ -
i. শিশুদের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়
ii. গিট ফুলে যায়
iii. বুকের হাড় বেঁকে যায়
অস্টিওম্যালেশিয়া রোগ হলে দেহে -
i. আয়রনের সঞ্চয় কমতে থাকে
ii. ক্যালসিয়ামের সঞ্চয় কমতে থাকে
iii. ফসফরাসের সঞ্চয় কমতে থাকে
ভিটামিন 'ই' এর কাজ হলো -
i. কোষ গঠনে সহায়তা করা
ii. রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা
iii. শরীরে কিছু কিয় বিক্রিয়ায় অংশ নেওয়া
খনিজ লবণের প্রধান উৎস -
i. মাংস ও ডিম
ii. দুধ ও ফল
iii. পালংশাক ও পুঁইশাক
মানবদেহে লৌহের কাজ হলো-
i. লোহিত রক্তকণিকা গঠন
ii. এনজাইমের কার্যকারিতায় সহায়তা করা
iii. ফসফোলিপিড তৈরি করা
খনিজ লবণের কাজ হলো-
i. বিভিন্ন এনজাইম সক্রিয় রাখে
ii. পেশি সংকোচনে সহায়তা করে
iii. দেহের গঠন উপাদানে অংশ নেয়
আয়োডিনের অভাবজনিত রোগ -
i. গলগন্ড
ii. ক্রোর্টিনিজম
iii. এ্যানিমিয়া
গলগন্ড রোগের লক্ষণ -
i. গলার আওয়াজ তীক্ষ্ণ হয়
ii. পাবার গিলতে অসুবিধা হয়।
iii. গলায় অবস্থিত গ্রন্থি বড় হতে থাকে
এ্যানিমিয়া রোগের লক্ষণ –
i. ওজন কমে যাওয়া
ii. খাওয়ায় অনীহা
iii. দুর্বল লাগা
শস্য স্যালাইন তৈরি করতে প্রয়োজন-
i. ১ লিটার পানি
ii. ৫০ গ্রাম চালের গুঁড়া
iii. এক চিমটি লবণ
সুষম খাদ্য সরবরাহ করা হয় -
i. বয়স অনুযায়ী
ii. জীবিকা অনুযায়ী
iii. লিঙ্গ অনুযায়ী
সুষম খাদ্য তালিকা তৈরিতে খেয়াল রাখতে হবে-
i. খাদ্যে ভিটামিন, খনিজ লবণ ও পানির উপস্থিতি
ii. খাদ্যে দেহ গঠনের জন্য পর্যাপ্ত আমিষ
iii. আর্থিক সঙ্গতির দিক
ভবিষ্যতে সবুজের -
i. চোখ সম্পূর্ণ অন্ধ হয়ে যেতে পারে
ii. চোখের কর্নিয়ার আচ্ছাদন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে
iii. সর্দি, কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি হতে পারে
উদ্দীপকের খাদ্যগুলোর অভাবে-
। শরীর নিস্তেজ হয়ে যায়
ii. গলার আওয়াজ বিকৃত হয়
iii. পাঁজড়ের হাড় বেঁকে যায়
রোগটি থেকে প্রতিকার পাওয়ার জন্য রুহিনী বেগমের খাওয়া উচিত—
i. সামুদ্রিক মাছ
ii. আয়োডিনযুক্ত লবণ
iii. সামুদ্রিক শৈবাল