আমুর রহিম তার আয়ের বৃহৎ অংশ পারিবারিক খরচের পর কিছু টাকা জমিয়ে রাখেন। বছর পাঁচেক পর ঐ জমানো টাকা দিয়ে তিনি ছেলেকে একটি হাঁস-মুরগির খামার তৈরি করে দেন।
আদুর রহিম সাহেবের শেষ উদ্যোগকে অর্থনীতির ভাষায় বলা যায়-