আগ্রাসন যে ধরনের আচরণ-
i. মনো-সামাজিক
ii. প্রেষিত
iii. উদ্দেশ্যমূলক
নিচের কোনটি সঠিক?
আগ্রাসনকে সন্ত্রাস বলে যখন আগ্রাসন-
i. ধ্বংসের রূপ নেয়
ii. জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে
iii. ব্ল্যাকমেইল করে
আগ্রাসনের মধ্যে লক্ষণীয় বিষয়-
i. অন্যকে হেয় করা
ii. অন্যের ক্ষতি করা
iii. অন্যের ওপর আধিপত্য বজায় রাখা
সন্ত্রাস হলো-
i. সামাজিক মান ও বিধি ভঙ্গ
ii. প্রচলিত আইনের প্রতি অশ্রদ্ধা
iii. জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি
আগ্রাসন হচ্ছে-
i. জন্মগত প্রবৃত্তি
ii. সামাজিক প্রবৃত্তি
iii. সহজাত প্রবৃত্তি
আগ্রাসী ব্যক্তির বিশেষ প্রকৃতি-
i. সামাজিক বিধি ভঙ্গ করা
ii. মানবাধিকারের প্রতি অবজ্ঞা করা
iii. পিতামাতার অবাধ্য হওয়া
আগ্রাসনের উপাদান হিসেবে যে বিষয়গুলো দায়ী-
i. উত্তাপ
ii. ঘনবসতি
iii. আঘাত
উদ্দীপকে যে কার্যপ্রক্রিয়া প্রকাশ পায় সেটা হতে পারে-
i. কৃত্রিম সামঞ্জস্য
ii. সামাজিক সামঞ্জস্য
iii. প্রাকৃতিক সামঞ্জস্য
সামঞ্জস্যের উপাদানসমূহ –
i. ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্য
ii. পরিস্থিতিমূলক উপাদান
iii. কৃষ্টিগত প্রভাব
আগ্রাসী ব্যক্তির বিশেষ বৈশিষ্ট্য-
i. শিক্ষালব্ধ
ii. অসন্তোষমূলক
iii. মাদকাসক্তিমূলক
আগ্রাসী আচরণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব-
i. স্নায়ুতন্ত্র তথা মস্তিষ্কের উদ্দীপনাকে বাধাগ্রস্ত করে
ii. শাস্তি প্রদানের ভীতি প্রদর্শন করে
iii. মাদক দ্রব্য ও অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণ করে
অনুন্নত দেশে সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অন্তর্ভুক্ত হলো-
i. নারী ও শিশু নির্যাতন
ii. ব্যাংক ডাকাতি
iii. রাজনৈতিক স্বার্থে খুন
অবহিতি কাঠামোর উপাদানসমূহের মধ্যে সামঞ্জস্যহীনতার সৃষ্টি হলে হ্রাস করা যায় যা পরিবর্তন করে-
i. আচরণগত অবহিতির
ii. পরিবেশগত অবহিতির
iii. নতুন অবহিতির সংযোজন করে
সামঞ্জস্য হলো-
i. অর্জিত অভিজ্ঞতার ফল
ii. কোন কিছুর সাথে খাপখাওয়ানো
iii. ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর মধ্যে বোঝাপড়া করা